লিফট কিভাবে কাজ করে? বাংলাদেশে লিফটের দাম কত? lift price in bangladesh

lift price in bangladesh

লিফট কিভাবে কাজ করে? বাংলাদেশে লিফটের দাম কত? lift price in bangladesh 

লিফট হলো উঁচু স্তর পর্যন্ত মানুষকে নিয়ে যেতে সক্ষম করতে একটি উপকরণ। এর সঠিক স্থাপন, টেস্টিং এবং সহজ চলন্ত সম্পদ নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ।

স্থাপন আবশ্যক সুরক্ষার সিস্টেম অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সাথে সাথে লিফট সঠিকভাবে চলে। 

আজকের এই আর্টিকলে আমরা লিফট সম্পর্কে a to z তথ্য জানার চেষ্টা করবো। চলুন শুরু করা যাক;


লিফট কি?

"লিফ্ট" হচ্ছে একটি যন্ত্র;  যা মানুষকে উপরের তলায় নিয়ে যেতে বা নিচের তলায় আনতে ব্যবহৃত হয়।

এটি সাধারণত একটি পুল বা ধাতুর আঁকার বহুল ব্যবহৃত উপকরণ যা মানুষকে একটি স্থান থেকে অন্য একটি স্থানে নিয়ে যেতে বা নিচের তলায় নিয়ে আসতে ব্যবহৃত হয়।


লিফট কে আবিষ্কার করেন?

লিফট এর আবিষ্কারকে প্রথম হিসেবে পরিচিত শখ হিসাবে সর টমাস উলফট কে মনে করা হয়। ১৮২৩ সালে তিনি সিডনি টাওয়ার এর জন্য একটি মানিক উঠানের সিস্টেম ব্যবহার করে লিফটটি তৈরি করেন।

অন্যান্য স্থানে একই সময়ে লিফট বিষয়টি সম্পর্কে কিছু অনিশ্চিততা আছে কিন্তু সাধারণত প্রথম গবেষণার উম্মুক্তিটি সর টমাস উলফট এর নামে জানা হয়।

লিফট কত সালে আবিষ্কার করা হয়?

লিফট এর আবিষ্কারের তথ্যগুলো প্রায়শই অনিশ্চিত থাকছে। কিন্তু মানের উঠানের প্রযুক্তি হিসাবে এর প্রথম আবিষ্কারটি ১৮২৩ সালে ইংরেজি ইঞ্জিনিয়ার ও ইঞ্জিন তত্ত্বীয় হিসেবে পরিচিত সার টমাস উলফটকে করে ফেলা হয়েছে।

তবে সেই সিস্টেম ব্যবহৃত হল সিডনি টাওয়ার নামের সূক্তি থাকা একটি স্থাবারে। একটি আরও সঠিক তথ্য ছিল যে ১৮৩৫ সালে অ্যামেরিকান ইঞ্জিনিয়ার ও মহিলা হকে সহযোগিতা করে ইজিডর সুমন নামে ব্যক্তি একটি লিফ্ট আবিষ্কার করেন।



কিভাবে লিফট আবিষ্কার করা হয়েছে?

প্রযুক্তি হিসাবে এর প্রথম উদ্ভবকর্তা হিসেবে পরিচিত সার টমাস উলফট কে মনে করা হয়। তিনি 1823 সালে একটি মানিক উঠানের সিস্টেম ব্যবহার করে সিডনি টাওয়ার নামের সূক্তি থাকা একটি স্থাবার তৈরি করেন।

তবে, অনেকে মনে করেন যে 1835 সালে অ্যামেরিকান ইঞ্জিনিয়ার ও মহিলা হকে সহযোগিতা করে ইজিডর সুমন নামে ব্যক্তি একটি লিফ্ট আবিষ্কার করেন। তবে, এরপরও লিফট এর উন্নয়ন একটিতে অন্যটিতে চলতে থাকে।


কোন দেশ সর্বপ্রথম লিফট ব্যাবহার করে?

লিফট এর আবিষ্কারের প্রথম উদ্ভবকারীর কোন দেশ হল সেটি কোন কারণে একটি যাচাইয় নিয়ে তথ্য নেই।

কিন্তু সাধারণত সিডনি টাওয়ার এর লিফট কে আবিষ্কার করা হয়েছে এবং এর প্রথম কথাটি ছিল 1823 সালে সার টমাস উলফট করেছেন।


লিফট কত প্রকার?

লিফট বিভিন্ন প্রকার থাকতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একটি হিস্ট্রিক লিফট, একটি হোম লিফট, এইচএলই লিফট, স্যারফেস লিফট ইত্যাদি।

প্রতিটি প্রকারের লিফট নির্দিষ্ট উচ্চতার তথ্য এবং পার্থক্যভিত্তিক বৈশিষ্ট্যসমূহ বিশেষ করে।


লিফট কিভাবে কাজ করে?

লিফট একটি মেশিন যা মানুষ বা বস্তুকে একটি টেকসই তলার থেকে অন্য তলার দিকে নিয়ে যেতে বা তার উপর প্রথম তলায় উঠে নিয়ে যেতে ব্যবহৃত হয়।

লিফটে একটি জন্যবিশিষ্ট মধ্যম থাকে, যার মাধ্যমে মানুষ এবং বস্তু সরবরাহ করা হয়।


কীভাবে লিফট চালাতে হয়?

একটি লিফট প্রধানতঃ একটি ক্যাবিন, একটি সিস্টেম যা ক্যাবিনকে তলার দিকে চলাফেরা দেয়, একটি প্যানেল যা দীর্ঘস্থায়ী সময়ে বেড়ানো হয় এবং একটি সিস্টেম যার মাধ্যমে লিফটের চালক সফটওয়্যার চালায়।

লিফট চালানোর পদক্ষেপগুলো নিম্নরূপঃ
১. প্রথমেই একটি ক্যাবিনে সংরক্ষিত হতে হবে।
২. ক্যাবিনটি উপস্থাপন প্রদর্শন প্যানেলের মাধ্যমে চালিত হয়।
৩. ক্যাবিনটি ক্ষুদ্র মটর দ্বারা চালিত হয় যা মোটর খালি হওয়ার পরে আসবে।
৪. উঠানটি প্রয়োজনীয় স্বচ্ছতা তথা বাড়িত পরিপূর্ণ করা হবে ক্যাবিনেও এক সঙ্গে লিফটের বাইরের অংশেও।
৫. ক্যাবিন হাত দিয়ে একটি ম্যাগনেটিক স্কেলে ফিক্সকৃত থাকে, যা ক্যাবিন উঠানের সময় তার বর্তমান অবস্থান প্রদর্শন দেয়।






লিফট কিভাবে ব্যাবহার করতে হয়?

লিফট ব্যবহার করার জন্য নীচের পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করতে হবে:

ক. প্রথমে লিফটে ঢুকতে হবে।
খ. লিফটে ঢুকার পর ক্যাবিনের নাম্বার বা নাম নির্বাচন করতে হবে।
গ. ক্যাবিনে ঢুকার পর ইলেভেটর দরজা বন্ধ করতে হবে।
ঘ. কাজ সম্পন্ন হলে লিফট হাত দিয়ে উপরের স্থানে রিক্ত করতে হবে।

এছাড়াও, নির্দিষ্ট কিছু লিফটে অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে, যেমন টাইম স্কথ কন্ট্রোল, লিফটের বাইরে থাকা একটি ডিসপ্লে সিস্টেম ইত্যাদি।


লিফট অপারেটরের কাজ কি?

লিফট অপারেটর কিছু অনুগ্রহ প্রদান করে যা নিচে উল্লেখ করা হলোঃ

১. প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে, লিফট সিস্টেম ব্যবহার করে ক্যাবিনটি উপরে ও নিচে নেওয়া হয়। লিফট অপারেটর এই প্রক্রিয়াটি নির্দেশ দিয়ে নির্দেশ হাজির থাকে যা স্বয়ংক্রিয় ভাবে হয় না।
২. লিফটের হাত দিয়ে কাজ করানোর সাথে সাথে লিফট সিস্টেমের সমস্ত প্রক্রিয়া নির্দেশ দিতে হয়, যা অপারেটরকে লিফট ফাংশন করতে সহায়তা করে।
৩. লিফট সিস্টেম সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হয়।


পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু লিফট কোনটি, কোথায় আছে?

পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু লিফট একজন এলভিদন মাউন্টেনের ওপর অবস্থিত 'Bailong Elevator' নামক একটি লিফট।

এটি চীনের সিনাবাদ জেলার দানকুর নামক পর্বতে অবস্থিত। এটি উচ্চতা অবস্থানে রয়েছে এবং বিশ্বের সবচেয়ে বড় হাইড্রোলিক লিফট।


পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত লিফটের নাম কি?

পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত লিফটের নাম হল "টেরাবাইট" (TeraRybit)। এটি দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থিত একটি প্রযুক্তিগত ইমারজেন্সি লিফট হিসাবে পরিচিত।

টেরাবাইট লিফট একটি একসাথে 1016 জিগাবাইট (1 টি টেরা বাইট) দরকার করে যা দ্রুত এবং সুরক্ষিত লিফট সেবা প্রদান করতে সক্ষম।


লিফট কত ওজন পর্যন্ত নিতে পারে?

একটি লিফট সর্বাধিকতম কত ওজন ধারণ করতে পারে তা সাধারণত লিফটের ক্ষমতার উপর নির্ভর করে। কিছু থাকতে পারে যেমন বৈদ্যুতিন লিফট বা সাধারণ আবাসিক লিফট।

সাধারণত, একটি আবাসিক লিফট অক্সিজেন সিলিন্ডারের সাথে সাধারণত 1000 কেজি ওজন হিসাবে বাধ্যতামূলক। তবে, একটি বৈদ্যুতিন লিফট বা ভারী পারিতোষক লিফট সবচেয়ে বেশি ২০ টনের ওজনের জিনিসপত্র উঠানোর ক্ষমতা থাকতে পারে।


বাংলাদেশী লিফটের দাম কত?

বাংলাদেশে লিফটের দাম বিভিন্ন কোম্পানি এবং মডেলের উপর নির্ভর করে পরিবর্তন করতে পারে। প্রতিটি কোম্পানি নিজস্ব দাম নির্ধারণ করে থাকে।

আবাসিক লিফটের দাম সাধারণত ১৫ লক্ষ থেকে ৩৫ লক্ষ টাকা এর মধ্যে হয়। বিশেষ ধরণের লিফট এর দাম সাধারণত আবাসিক লিফটের চেয়ে বেশি হতে পারে।

তবে, লিফটের দাম জানতে আপনি সর্বদা ওয়েবসাইট এবং মনোযোগ করে দেখতে পারেন বা লিফট কোম্পানি ও ব্যবহারকারীদের সাথে যোগাযোগ করে নিশ্চিত হতে পারেন।


লিফট কিনতে সর্বনিন্ম কত টাকা লাগবে?

লিফট কিনতে সর্বনিম্ন কত টাকা লাগবে তা প্রতিটি মডেল এবং ফিচার উপর নির্ভর করে পরিবর্তন করতে পারে।

একটি আবাসিক লিফট কিনতে সাধারণত ১৫ লক্ষ টাকা থেকে শুরু হতে পারে এবং একটি বৈশিষ্ট্যযুক্ত লিফট কিনতে সর্বাধিক কয়েক কোটি টাকা ব্যয় করতে পারেন।

লিফট কিনতে আপনি সাধারণত সেটিংস এবং স্পেসিফিকেশান সাধারণ মূল্য দেখতে পারেন যা বিভিন্ন লিফট ব্র্যান্ড রেঞ্জে ভিন্ন হতে পারে।

আপনি একটি নির্দিষ্ট লিফট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আপনার পছন্দমত লিফটকোম্পানির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।


বাংলাদেশী লিফট কোম্পানির নাম?

বাংলাদেশে কিছু প্রধান লিফট কোম্পানি রয়েছে, যেমন:
  • কনটিনেন্টাল এলিভেটরস
  • প্রিমিয়ার রিসার্চ
  • আল হেকস্কো টেকনোলজিস
  • আল-ফুটা ইলিভেটর 
  • টেকনোলজিস লিমিটেড।


কনটিনেন্টাল এলিভেটরস লিফটের দাম কত?

কনটিনেন্টাল এলিভেটরস একটি প্রসিদ্ধ লিফট কোম্পানি যা বাংলাদেশে সরবরাহ করে। এর লিফটের দাম প্রতিটি মডেল এবং ফিচারের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। এখন তাদের সাধারণ লিফটের দাম ১৫ লক্ষ টাকা থেকে শুরু হয়।



প্রিমিয়ার রিসার্চ লিফটের দাম কত?

এদের লিফটের দাম একটি বিশেষ মডেল এবং ফিচার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণত, প্রিমিয়ার রিসার্চ লিফটের দাম ১০ লক্ষ টাকা থেকে ২৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।


আল হেকস্কো টেকনোলজিস লিফটের দাম কত?

আল হেকস্কো টেকনোলজিস একটি লিফট কোম্পানি যা বাংলাদেশে লিফট সরবরাহ করে। তাদের লিফটের দাম একটি বিশেষ মডেল এবং ফিচার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।

সাধারণত, আল হেকস্কো টেকনোলজিস লিফটের দাম ১০ লক্ষ টাকা থেকে ২৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।







আল-ফুটা ইলিভেটর লিফটের দাম কত?

আল-ফুটা ইলিভেটর বাংলাদেশে লিফট সরবরাহ করতে একটি প্রসিদ্ধ কোম্পানি। তাদের লিফটের দাম প্রতিটি মডেল এবং ফিচারের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।

আল-ফুটা ইলিভেটর লিফটের দাম ৯ লক্ষ টাকা থেকে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।


এলিভেটর কি?

এলিভেটর হলো একটি যন্ত্রপাতি যা বিভিন্ন তলা এবং ইউনিট কে সহজে একত্রে যোগ করা ও বিভিন্ন তলে সরানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।

এটি সাধারণত বিনা আড়ম্বরগুলি থাকে এবং একটি সিস্টেমের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। এলিভেটর প্রায় সমস্ত বড় বিল্ডিং-এ ব্যবহার করা হয়, যাতে মানুষের অল্প শক্তি খরচ হয়।


এলিভেটর এবং লিফটের মধ্যে পার্থক্য কি?

এলিভেটর এবং লিফট দুইটি শব্দের অর্থ একই। বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন নাম দিয়ে এই যন্ত্রপাতি চিহ্নিত করা হয়।

বাংলাদেশে সাধারণত লিফট বলতে বড় বিল্ডিংস, মাল্টি-স্টোরি বাস্তু ইত্যাদি জায়গায় ব্যবহৃত অলসমান যন্ত্রপাতি বুঝানো হয়, যেটি লাফট শাফট এর মধ্যে যেতে সক্ষম হয়। একেই লিফট বলা হয় বিশেষত আমেরিকার মতো দেশে।


বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত লিফট কোনটি?

বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত লিফট কোনটি সেই সম্পর্কে কোন স্পষ্ট প্রমাণ নেই। কিন্তু ধরা যাক ধর্মপ্রচার সম্প্রসারণের কারণে প্রায় সকল বড় বিল্ডিংস এ আধুনিক লিফট ব্যবহৃত হয়।

ব্যবসায়ীদের দোকান বা অফিস স্থাপনের সময় ও বিল্ডিং নির্মাণ সম্পর্কিত বিষয়গুলো বিবেচনার সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল প্রযুক্তিগতভাবে উন্নয়নশীল হওয়া।


বাংলাদেশী কমদামী লিফটের নাম কি?

বাংলাদেশী কমদামী লিফটের কোনো নির্দিষ্ট নাম নেই। এই ধরণের লিফট সাধারণত সস্তা দামে উপলব্ধ হয়।

প্রায় সকল ছোট থেকে মাঝারি বিল্ডিংস এ ব্যবহৃত হতে পারে। ইন্ডাসট্রি সেটআপ সময় যে কোনো ব্র্যান্ডের লিফট ব্যবহার করা হয়; তবে এটি প্রস্তুতকারকের উপর নির্ভর করে আলাদা হতে পারে।


কমদামে ভালো লিফট কোনটি?

লিফট এর জন্য আপনি কিছুটা বিস্তারিত বলতে পারেন তো আমি বেশি সঠিক উত্তর দিতে পারব।

এছাড়া লিফট এর বিভিন্ন ধরণ রয়েছে যেমন হোম লিফট, প্যাসেঞ্জার লিফট, গুডস লিফট ইত্যাদি।

আপনার বাসা, অফিস বা কোন অন্য জায়গায় কোনটি লাগবে তা বললে আমি উপযুক্ত তথ্য দিতে পারব।


বাসার জন্য ভালো লিফট কোনটি?

বাসার জন্য সাধারণত হোম লিফট বা প্যাসেঞ্জার লিফট ব্যবহার করা হয়। ভালো লিফটের ক্ষেত্রে মূলতঃ উচ্চ সুরক্ষার বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া হয়।

এর সাথে সাথে কিছু অসুবিধার সম্মুখীন হওয়া উচিত নয়। এর সাথে সাথে লিফটের ক্যাপাসিটি সম্পর্কেও মনে রাখতে হবে যেন সে খালি থাকতে না হলেও লোড মেন্ট সঠিকভাবে উল্লেখ্য হয়।

মার্কেটে নানা ধরনের লিফট আছে যেমন:
  • Otis
  • Schindler
  • Kone
  • ThyssenKrupp 
এগুলোর মধ্যে আপনি সুরক্ষার জন্য উচ্চ মানের লিফট নির্বাচন করতে পারেন।



অনলাইনে লিফট কেনার বিশ্বস্ত সাইট কোনটি?

লিফট নিউজ এবং ইউনিভার্সাল লিফট সার্ভিস (Universal Lift Service) একটি বিশ্বস্ত অনলাইন লিফট কেনার সাইট হিসাবে পরিচিত।

এছাড়াও, বিভিন্ন কোম্পানি যেমন Otis, Schindler, Kone, ThyssenKrupp ইত্যাদি একটি ভালো পজিটিভ রিভিউ এবং সার্টিফিকেট সিস্টেমসহ।

অনলাইনে লিফট কেনার জন্য বিশ্বস্ত সাইট হিসাবে পরিচিত। একটি সঠিক এবং বিশ্বস্ত লিফট কেনার সাইট সিলেক্ট করার আগে প্রতিষ্ঠানের প্রোফাইল, রিভিউ এবং দক্ষতা পরীক্ষা করা উচিত যাতে আপনি আপনার মানের এবং সুরক্ষার জন্য ভাল একটি লিফট কেনা যায়।



লিফট কেনার আগে কি কি বিষয় জেনে নিতে হবে?

লিফট কেনার আগে একটি ভালো অনলাইন সার্চ করে সঠিক এবং বিশ্বস্ত কোম্পানি খুঁজে নিতে হবে। সাথে সাথে লিফট কোম্পানির সার্টিফিকেট, প্রতিষ্ঠানের প্রোফাইল, গ্যালারি এবং পার্টস লিস্ট দেখে নিতে হবে।

লিফট ব্র্যান্ডটি গুরুত্বপূর্ণ যেন সেই কোম্পানির কোন লিফটে অবস্থান না করে। লিফট কেনার দামের সাথে সাথে লিফটের উগ্রণ সুরক্ষার সিস্টেম এবং টেস্টিং প্রোসেসগুলি দেখানো উচিত। আরো সঠিক তথ্যের জন্য লিফট কেনার সামগ্রী এবং ইনস্টলেশন প্রসেস সম্পর্কিত জানতে হবে।


ভালো লিফটে বৈশিষ্ট্য কী কী?

ভালো লিফটের কিছু বৈশিষ্ট্য হলো:

সুরক্ষা ও নিরাপত্তা: ভালো লিফট সুরক্ষাবহন এবং নিরাপত্তা সরবরাহ করে। এটি উচ্চ সুরক্ষার মেকানিজম ব্যবহার করে যাতে ব্যবহারকারীদের জন্য সুরক্ষা এবং আশ্বাস থাকে।
স্থিতিশীলতা: ভালো লিফট স্থিতিশীল এবং ধীর চলার জন্য উপযোগী। এটি স্থান সংকোচন করতে দক্ষ এবং অনুকূল হয়।
বাস্তবায়নযোগ্য: ভালো লিফট বাস্তবায়নের জন্য প্রযোজ্য এবং স্থাপন করা সহজ হয়। এছাড়াও -

১. উচ্চ সুরক্ষার সিস্টেম।
২. স্থিতিশীল সম্পদগুলি নিয়ে চলা সহজ।
৩. স্থান সংকোচন করতে পারে বেশী লোড।
৪. লিফটে জ্যামিতি বন্ধ করতে পারে উচ্চ সুরক্ষার সিস্টেম।
৫. স্লো মুশন সিস্টেম যা অবস্থান পরিবর্তনের সময় ঘটে এবং উচ্চ সুরক্ষার সিস্টেম চালু হওয়ার সময় অটোমেটিক হতে পারে।
৬. উন্নত ব্রেকিং সিস্টেম যেন স্থিতিশীল অবস্থা থেকে বের হলে ভেঙ্গে না যায়।
৭. ইলেভেটর কোম্পানির কাছ থেকে ভালো সমর্থন সেবা


উপসংহার

লিফট হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম যা স্থাপন রুটে মানুষকে উঁচু স্তর পর্যন্ত নিয়ে যেতে সক্ষম করে। এর সঠিক স্থাপন, উচ্চ সুরক্ষা এবং টেস্টিং করা এখন বেশ গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর।

ভালো লিফট নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যগুলি পূর্ণ করে যেন ব্যবহারকারীর জন্য সুরক্ষা, স্থাপন এবং চলন্ত সম্পদের সংযোগ তৈরি করে। এছাড়াও, লিফট কেনার আগে আপনার প্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট সম্পদ এবং দক্ষতা পর্যবেক্ষণ করা উচিত।

আশা করি এই আর্টিকেলে লিফট সম্পর্কে আপনাদের জানাতে পেরেছি। লিফট সম্পর্কে আরও কোনও প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানান।

Previous Post Next Post

Contact Form