ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন প্রক্রিয়া
আপনার অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স হলে নির্ধারিত অংকের টাকা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে জমা দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে পারবেন ।এবং পেশাদার ড্রাইভিং লইসেন্স হলে পুনরায় একটি ফ্লিড টেস্ট/ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স ২ ধরনের হয়।
১) পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স
২) অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স
২) অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স
ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হলে আপনাকে নবায়ন করার জন্য আবেদন করতে হবে। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ ৫ বছর এবং অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ ১০ বছর তাহলে। নির্ধারিত সময় অন্তর আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হলে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
আরও পড়ুন: লার্নারের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে কি করবেন?
(১) পেশাদারঃ পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদেরকে পুনরায় একটি ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষায় উত্ত্তীর্ণ হওয়ার পর নির্ধারিত ফি ( মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ১৫৬৫/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২৩০/- জরিমানাসহ ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে।
(২) অপেশাদারঃ গ্রাহককে প্রথমে নির্ধারিত ফি (মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ২৪২৭/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২৩০/- জরিমানাসহ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন। (ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়নের জন্য আবেদন ফরম ডাউনলোড করুন)
২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট (পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)(মেডিক্যাল সার্টিফিকেটের ফর্ম Download করুন]
৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড -এর সত্যায়িত ফটোকপি।
৪। নির্ধারিত ফি জমাদানের রশিদের কপি।
৫। সদ্য তোলা ০১ কপি পাসপোর্ট ও ০১ কপি স্ট্যাম্প সাইজ ছবি।
শেষ কথা : আপনার আবেদনপত্র ও সংযুক্ত কাগজপত্র সঠিক পাওয়া গেলে একইদিনে গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণ করা হয়। স্মার্ট কার্ড প্রন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।
Tags
BRTA Driving License